সরকারী কর্মকর্তা/কর্মচারীদের জন্য আবাসন নির্মাণ, প্রকল্প এলাকায় আভ্যমত্মরীণ রাসত্মা নির্মাণ, প্রকল্পে লিফট, জেনারেটর, সাব-ষ্টেশন, মটর ইত্যাদি ইলেক্ট-মেকানিক্যাল যন্ত্রপাতি স্থাপন, সরকারী/আধাসরকারী/স্বায়ত্ব শাসিত দপ্তর সমূহের জন্য অধিক সুযোগ সুবিধা সম্পন্ন ভবন/অফিস/অবকাঠামো উন্নয়ন, সুষ্ঠ রক্ষণাবেক্ষণের মাধ্যমে সরকারী জমি, ভবন ও অবকাঠামোর স্থায়িত্ব বৃদ্ধিকরণ এবং সরকারী মালিকানাধীন জমির সুষ্ঠ ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করণ ।
জয়পুরহাট গণপূর্ত বিভাগ , গণপূর্ত অধিদপ্তর
সোনালী মুরগী-লতিরাজের জেলা জয়পুরহাট বগুড়া জেলার অধীনে জয়পুরহাট গণপূর্ত উপ-বিভাগ নামে স্বাধীনতার পরবর্তীতে কার্যক্রম শুরু করে।মহান মুক্তিযুদ্ধের পর জাতির জনকের আহবানে নির্মাণ অঙ্গনের পথিকৃত গণপূর্ত অধিদপ্তর দেশের সরকারি অবকাঠামো নির্মাণে সর্বাত্মক ভাবে নিয়োজিত হয়। তারই ধারাবাহিকতায় জয়পুরহাটে সরকারি ভবন নির্মাণ ও পুনঃনির্মাণ কাজ শুরু হয়। ১৯৮৪ সালে জয়পুরহাট জেলা হিসাবে আত্মপ্রকাশের পর ১৯৮৪ সালে জয়পুরহাট গণপূর্ত বিভাগের যাত্রা শুরু হয়। স্বাধীনতার পরবর্তীতে যাত্রা শুরুর পর এযাবতকাল পর্যন্ত সরকারি ১৫০টি ভবন নির্মাণ সম্পন্ন হয়েছে। নির্মিত ভবনসমূহের মধ্যে সর্বনিম্ম একতলা থেকে সর্বোচ্চ আটতলা পর্যমত্ম ভবন রয়েছে। চলমান প্রকল্পের মধ্যে রয়েছে জয়পুরহাটের ১০০ শয্যা বিশিষ্ট আধুনিক সদর হাসপাতালকে ২৫০ শয্যায় উন্নীতকরণ, ক্ষেতলাল ফায়ার ষ্টেশন নির্মাণ ইত্যাদি, চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের উর্দ্ধমূখী সম্প্রসারণ, ক্ষেতলাল ফায়ার সার্ভিস ষ্টেশন নির্মাণ, সার্কিট হাউজের উর্দ্ধমূখী সম্প্রসারণ, এন.এস.আই কমপেস্নক্স নির্মাণ সহ গুরম্নত্বপূর্ণ প্রকল্প।
‘‘টেকসই উন্নয়ন ও লÿ্যমাত্রা সমূহ’’কে সামনে রেখে জয়পুরহাট গণপূর্ত বিভাগ কর্তৃক বিভিন্ন কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে। জয়পুরহাটের আর্থ-সামাজিক ও সেবা খাতকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য গণপূর্ত বিভাগ বিভিন্ন কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। জয়পুরহাট কে স্বাস্থ্য খাতে সেন্টার অব এক্সিলেন্স হিসাবে গড়ে তুলতে মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল সহ বিশেষায়িত হাসপাতাল এবং ট্রমা সেন্টার নির্মাণের প্রস্তাব করা হয়েছে।অন্যান্য কর্মপরিকল্পনার মধ্যে রয়েছে অগ্নিনির্বাপণ নিরাপত্তা সংশ্লিষ্ট নির্মাণ কাজ, কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র স্থাপন, তথ্য ও যোগযোগ প্রযুক্তির উৎকর্ষ সাধনে অবকাঠামো নির্মাণ। জয়পুরহাট গণপূর্ত বিভাগ ভূমিকম্প সহনশীল ও পরিবেশ বান্ধব ভবন নির্মাণ,নবায়নযোগ্য জ্বালানি হিসেবে ভবনে সৌরবিদ্যুতের ব্যবহার,ভূ-উপরিস্থ পানির ব্যবহার বৃদ্ধি, ভবনসমূহে বজ্র-নিরোধক ব্যবস্থা সংযোজন সহ আধুনিক,সাশ্রয়ী, টেকসই ও নিরাপদ নির্মাণের অভীষ্ট লক্ষ্য নিয়ে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে।এছাড়া সরকারি সেবা প্রাপ্তিতে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত কল্পে ইতিমধ্যে সরকারি ক্রয় কাজে ইলেক্ট্রনিক পদ্ধতির ব্যবহারসহ ওয়েবসাইট ও ই-মেইল এর মাধ্যমে কার্যাদি সম্পন্ন শুরু হয়েছে। ২০৪১ সাল নাগাদ উন্নত,টেকসই জয়পুরহাট গড়তে সরকারি সেবা প্রদানে ই-নথির শতভাগ ব্যবহার এবং অবকাঠামো নির্মাণ ও রক্ষণাবেক্ষণ কাজে আধুনিক প্রযুক্তিসহ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা পদ্ধতি ব্যবহার করা হবে।
ভিশন, কার্যক্রম ও কর্মপরিকল্পনা
সেক্টর |
ভিশন |
কার্যক্রম |
টেকসইউন্নয়ন অভীষ্ট (এসডিজি) ২০৩০ এর সংশ্লিষ্ট লক্ষ্যমাত্রা (টার্গেট) |
বর্তমান অবস্থা |
কর্মপরিকল্পনা |
মন্তব্য |
|||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
স্বল্পমেয়াদি ২০১৮-২০২১ |
মধ্যমেয়াদি ২০১৮-২০৩০ |
দীর্ঘমেয়াদি ২০১৮-২০৪১ |
|
||||||
১ |
২ |
৩ |
|
৪ |
৫ |
৬ |
৭ |
৮ |
|
প্রকৌশল
|
টেকসই ও নিরাপদ নির্মাণ |
১। স্বাস্থ্যসেবায় অবকাঠামো নির্মাণ ও রক্ষণাবেক্ষণ |
৩.গ ৯.১ |
|
|
|
|
|
|
ক। জয়পুরহাট মেডিক্যাল কলেজ স্থাপন |
বর্তমানে নেই |
250 শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতাল |
শয্যা সংখ্যা ৭৫০ এ উন্নিতকরন |
শয্যা সংখ্যা ২০০০ এ উন্নীতকরণ |
চিকিৎসা সেবায় জয়পুরহাট কে সেন্টার অব এক্সিলেন্স হিসাবে গড়ে তোলা |
||||
খ। জয়পুরহাট সদর হাসপাতাল এর আধুনিকায়ন। |
জেলা সদরে ১০০ শয্যাবিশিষ্ট হাসপাতালকে ২৫০ শয্যায় উন্নীতকরণ।বর্তমানে ২০% কাজ শেষ হয়েছে। |
শয্যা সংখ্যা ৫০০ এ উন্নিতকরন |
অত্যাধুনিক রোগ নির্ণয় কেন্দ্র স্থাপন। |
শয্যা সংখ্যা ৭৫০ এ উন্নিতকরন |
হাসপাতালে মানবদেহে কৃত্রিম কিডনি,পাকস্থলি প্রভৃতি অঙ্গ প্রতিস্থাপনের সুবিধা সম্বলিত অবকাঠামো ২০৪১ সাল নাগাদ নির্মাণ করা হবে |
||||
গ। জয়পুরহাট নাসিং ইন্সটিটিউট
|
বর্তমানে রয়েছে। |
|
নাসিং ইন্সটিটিউট কে নার্সিং কলেজে উন্নীতকরণ |
নার্সিং একাডেমী স্থাপন |
|
||||
ঘ। জয়পুরহাট বিশেষায়িত হাসপাতাল নির্মাণ |
বর্তমানে নেই |
১টি বিশেষায়িত হাসপাতাল নির্মিত হবে |
১টি (আপগ্রেডেশন হবে) |
১টি (উন্নত বিশ্বের মত আধুনিক চিকিৎসা সেবা সমৃদ্ধ) |
হৃদরোগ, চক্ষু, বক্ষব্যাধি ইত্যাদি সংক্রান্ত বিশেষায়িত হাসপাতাল স্থাপন করা হবে যেখানে হৃদপিণ্ড ,ফুসফুস প্রভৃতি অঙ্গ প্রতিস্থাপনের সুবিধা থাকবে |
|
|||
ঙ। ট্রমা সেন্টার |
বর্তমানে নেই |
১টি ট্রমা সেন্টার নির্মিত হবে |
ট্রমা সেন্টারকে ট্রমা হাসপাতালে উন্নিতকরণ |
উন্নত বিশ্বের মত আধুনিক চিকিৎসা সেবা সমৃদ্ধ |
হাসপাতালে ক্ষতিগ্রস্ত অঙ্গ প্রতিস্থাপনের সুবিধা সম্বলিত অবকাঠামো ২০৪১ সাল নাগাদ নির্মাণ করা হবে |
|
|||
২। নিরাপদ নির্মাণ,নবায়নযোগ্য জ্বালানির প্রসার ,পরিবেশ সুরক্ষায় বর্জ্য ও পানির সুষ্ঠু ব্যবহার |
|
|
|
|
|
|
|
||
ক। ভূমিকম্প সহনশীল নিরাপদ ভবন নির্মাণ |
১১.খ ১১.গ |
বর্তমানে ভূমিকম্প সহনশীল ভবনের সংখ্যা মোট ভবনের ৪০ ভাগ |
ভূমিকম্প সহনশীল ভবনের সংখ্যা ৬০ ভাগে উন্নীতকরণ |
ভূমিকম্প সহনশীল এবং ভবনের সংখ্যা ১০০ ভাগে উন্নীতকরণ |
ভূমিকম্পের পূর্ব সতর্কতা জানানোর ক্ষেত্রে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI)প্রযুক্তির ব্যবহার |
|
|
||
খ। অগ্নিনির্বাপণ নিরাপত্তা সংশ্লিষ্ট অবকাঠামো নির্মাণ |
৯.১ |
ইতোমধ্যে ৪ টি উপজেলায় ফায়ার স্টেশন নির্মিত হয়েছে |
অবশিষ্ট উপজেলায় এবং হাইওয়েতে ফায়ার স্টেশন নির্মাণ হবে |
১০০ ভাগ ভবনে অগ্নি নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ |
অগ্নি নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI)প্রযুক্তি সম্পন্ন ভবন নির্মাণ |
|
|
||
গ। সরকারি স্থাপনাসমূহে বজ্রনিরোধক ব্যবস্থা স্থাপন |
১১.খ ১১.গ |
বর্তমানে ৩০ ভাগ ভবনে বজ্রনিরোধক ব্যবস্থা বিদ্যমান |
৫০ ভাগ ভবনে বজ্রনিরোধক ব্যবস্থা সরবরাহ করা হবে |
১০০ ভাগ ভবনে বজ্রনিরোধক ব্যবস্থা সরবরাহ করা হবে |
ভবনে বজ্রনিরোধক ব্যবস্থাপনায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI)প্রযুক্তি ব্যবহার করা হবে |
|
|
||
ঘ। জাতীয় ভবন নির্মাণ কোড অনুসরন |
৯.১ |
বর্তমানে ১০০ ভাগ ভবনে জাতীয় ভবন নির্মাণ কোড অনুসরন করা হচ্ছে |
বেসরকারি পর্যায়ে ৫০ ভাগ জাতীয় ভবন নির্মাণ কোড অনুসরন করার জন্য উদ্যোগ নেয়া হবে |
বেসরকারি পর্যায়ে ১০০ ভাগ জাতীয় ভবন নির্মাণ কোড অনুসরন করার জন্য উদ্যোগ নেয়া হবে |
সকল পর্যায়ে জাতীয় ভবন নির্মাণ কোড অনুসরনে ডিজিটাল পদ্ধতি প্রয়োগ করা হবে |
সমন্বিত সফটওয়্যার ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে সকল পর্যায়ে জাতীয় ভবন নির্মাণ কোড অনুসরনে ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে |
|
||
ঙ। নবায়নযোগ্য জ্বালানি হিসাবে ভবনে সৌরবিদ্যুতের ব্যবহার |
৭.২ |
নির্মিত মোট ভবনের ৫ ভাগ ভবনে এই সুবিধা বিদ্যমান |
নির্মিত মোট ভবনের ৪০ ভাগ ভবনে এই সুবিধা প্রদান করা হবে |
নির্মিত মোট ভবনের ১০০ ভাগ ভবনে এই সুবিধা প্রদান করা হবে |
বেসরকারি পর্যায়ে ১০০ ভাগ নবায়নযোগ্য জ্বালানি হিসাবে ভবনে সৌরবিদ্যুত ব্যবহার করার জন্য উদ্যোগ নেয়া হবে |
সমন্বিত সফটওয়্যার ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে নবায়নযোগ্য জ্বালানি হিসাবে ভবনে সৌরবিদ্যুতের ব্যবহারে ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে |
|
||
চ। কৃষি জমি ও পরিবেশ সুরক্ষায় বিকল্প ইট ব্যবহার |
১১.খ ১১.গ |
বর্তমানে এ ব্যবস্থা চালুর উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে |
নির্মিত মোট ভবনের ৩০ ভাগ ভবনে এই সুবিধা প্রদান করা হবে |
নির্মিত মোট ভবনের ১০০ ভাগ ভবনে এই সুবিধা প্রদান করা হবে |
নতুন, টেকসই, ব্যয় সাশ্রয়ী নির্মাণ সামগ্রী উদ্ভাবন করা হবে |
এক্ষেত্রে বেসরকারি খাত কে যুক্ত করা হবে এবং আরো নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবনে গবেষণা কার্যক্রম বৃদ্ধি করা হবে |
|
||
ছ। বৃষ্টির পানি সংরক্ষণের মাধ্যম ভূ-গর্ভস্থ পানির ব্যবহার সীমিতকরণ |
৬.৪ |
নির্মিত মোট ভবনের ৫ ভাগ ভবনে এই সুবিধা বিদ্যমান |
নির্মিত মোট ভবনের ৪০ ভাগ ভবনে এই সুবিধা প্রদান করা হবে |
নির্মিত মোট ভবনের ১০০ ভাগ ভবনে এই সুবিধা প্রদান করা হবে |
বেসরকারি পর্যায়ে ১০০ ভাগ বৃষ্টির পানি সংরক্ষণেউদ্যোগ নেয়া হবে |
সমন্বিত সফটওয়্যার ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে বৃষ্টির পানি সংরক্ষণের মাধ্যম ভূ-গর্ভস্থ পানির ব্যবহার সীমিতকরণে ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে |
|
||
জ। ভবনে ব্যবহৃত পানিকে ব্যবহারযোগ্যকরণ |
৬.ক ৬.৩ |
বর্তমানে এ ব্যবস্থা চালু নেই |
নির্মিত মোট ভবনের ৩০ ভাগ ভবনে এই সুবিধা প্রদান করা হবে |
নির্মিত মোট ভবনের ১০০ ভাগ ভবনে এই সুবিধা প্রদান করা হবে |
ভবনে ব্যবহৃত পানিকে ব্যবহারযোগ্যকরণব্যবস্থাপনায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI)প্রযুক্তি ব্যবহার করা হবে |
সমন্বিত সফটওয়্যার ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে ভবনে ব্যবহৃত পানিকে ব্যবহারযোগ্যকরণে ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে |
|
||
ঝ। সরকারি স্থাপনা সমূহে টেকসই বর্জ্যব্যবস্থাপনা |
১২.৪ |
বর্তমানে এ ব্যবস্থা চালু নেই |
নির্মিত মোট ভবনের ৩০ ভাগ ভবনে এই সুবিধা প্রদান করা হবে |
নির্মিত মোট ভবনের ১০০ ভাগ ভবনে এই সুবিধা প্রদান করা হবে |
ভবনে ব্যবহৃত পানিকে ব্যবহারযোগ্যকরণব্যবস্থাপনায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI)প্রযুক্তি ব্যবহার করা হবে |
সরকারি স্থাপনা সমূহে টেকসই বর্জ্য ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে বিদ্যুৎ ও সার তৈরি করা যায় |
|
||
3. সরকারি কাজে ডিজিটাল পদ্ধতির প্রয়োগ |
|
|
|
|
|
|
|
||
ক। সরকারি ক্রয়কাজে ইলেক্ট্রনিক পদ্ধতির ব্যবহার |
১৬.৬ ৯.গ ১৭.৮ |
বর্তমানে সরকারি ক্রয়কাজে ৯৫ ভাগ ক্ষেত্রে এ ব্যবস্থা চালু রয়েছে |
সরকারি ক্রয়কাজে ১০০ ভাগ ক্ষেত্রে এ ব্যবস্থা প্রবর্তন করা হবে |
সরকারি ক্রয়কাজে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI)প্রযুক্তি ব্যবহার করা হবে |
- |
সমন্বিত সফটওয়্যার ব্যবস্থা প্রবর্তন করা হবে |
|
||
খ। সরকারি ক্রয় কাজের ব্যয় পরিশোধে ইলেক্ট্রনিক পদ্ধতির ব্যবহার |
১৬.৬ ৯.গ ১৭.৮ |
বর্তমানে সীমিত পর্যায়ে সরকারি ক্রয় কাজের ব্যয় পরিশোধে ইলেক্ট্রনিক পদ্ধতি চালু রয়েছে |
পুর্ণাঙ্গরূপে ৫০ ভাগ ক্ষেত্রে সরকারি ক্রয় কাজের ব্যয় পরিশোধে ইলেক্ট্রনিক পদ্ধতি ব্যবহার করা হবে |
১০০ ভাগ ক্ষেত্রে পুর্ণাঙ্গরূপে সরকারি ক্রয় কাজের ব্যয় পরিশোধে ইলেক্ট্রনিক পদ্ধতি ব্যবহার করা হবে |
সরকারি ক্রয় কাজের ব্যয় পরিশোধে পুর্ণাঙ্গরূপে অটোমেশন পদ্ধতি চালু হবে |
সমন্বিত সফটওয়্যার ব্যবস্থা প্রবর্তন করা হবে |
|
||
গ। অফিসে সংরক্ষিত ও চলমান নথির ডিজিটালাইজেশন |
১৬.৬ ৯.গ ১৭.৮ |
বর্তমানে সীমিত পর্যায়ে অফিসে সংরক্ষিত ও চলমান নথির ডিজিটালাইজেশনপদ্ধতি চালু রয়েছে |
পুর্ণাঙ্গরূপে ৫০ ভাগ ক্ষেত্রে অফিসে সংরক্ষিত ও চলমান নথির ডিজিটালাইজেশন পদ্ধতি ব্যবহার করা হবে |
১০০ ভাগ ক্ষেত্রে পুর্ণাঙ্গরূপে অফিসে সংরক্ষিত ও চলমান নথির ডিজিটালাইজেশন পদ্ধতি ব্যবহার করা হবে |
অফিসে সংরক্ষিত ও চলমান নথির পুর্ণাঙ্গরূপে অটোমেশন পদ্ধতি চালু হবে |
সমন্বিত সফটওয়্যার ব্যবস্থা প্রবর্তন করা হবে |
|
||
ঘ। সরকারি স্থাপনা নির্মাণ,মেরামত ও রক্ষণাবেক্ষণ কাজে সক্ষমতা বৃদ্ধিকরণ |
৯ক ৯.১ |
সরকারি স্থাপনা নির্মাণ,মেরামত ও রক্ষণাবেক্ষণ কাজে সক্ষমতা বৃদ্ধিকরণে প্রশিক্ষণ কার্যক্রম চালু আছে |
৮০ ভাগ ক্ষেত্রে নির্মাণ,মেরামত , রক্ষণাবেক্ষণ ও তদারকিকাজে পুর্ণাঙ্গরূপে অটোমেশন পদ্ধতি চালু হবে |
৮০ ভাগ ক্ষেত্রে নির্মাণ,মেরামত , রক্ষণাবেক্ষণ ও তদারকিকাজে পুর্ণাঙ্গরূপে অটোমেশন পদ্ধতি চালু হবে |
১০০ ভাগ ক্ষেত্রে নির্মাণ,মেরামত , রক্ষণাবেক্ষণ ও তদারকিকাজে পুর্ণাঙ্গরূপে অটোমেশন পদ্ধতি চালু হবে |
ইলেক্ট্রনিক ব্যবস্থার মাধ্যমে সরকারি স্থাপনা নির্মাণ,মেরামত ও রক্ষণাবেক্ষণ কাজ তদারকি |
|
||
ঙ। সরকারি ভবনসমূহ মেরামত ও রক্ষণাবেক্ষণ কাজের উপাত্ত সংগ্রহে ইলেক্ট্রনিক পদ্ধতি ব্যবহার |
১৬.৬ ৯.গ ১৭.৮ |
বর্তমানে সীমিত পর্যায়ে ভবনসমূহ মেরামত ও রক্ষণাবেক্ষণ কাজের উপাত্ত ইলেক্ট্রনিক পদ্ধতিতে সংগ্রহ চালু রয়েছে |
৮০ ভাগ ক্ষেত্রে নির্মাণ,মেরামত , রক্ষণাবেক্ষণ কাজের উপাত্ত সংগ্রহে পুর্ণাঙ্গরূপে অটোমেশন পদ্ধতি চালু হবে |
১০০ ভাগ ক্ষেত্রে নির্মাণ,মেরামত , রক্ষণাবেক্ষণ ও তদারকিকাজে পুর্ণাঙ্গরূপে অটোমেশন পদ্ধতি চালু হবে |
ভবনসমূহ মেরামত ও রক্ষণাবেক্ষণ কাজের উপাত্ত সংগ্রহ ও ব্যবস্থাপনায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI)প্রযুক্তি ব্যবহার করা হবে |
কেন্দ্রীয় ডাটাবেজ তৈরি হয়েছে |
|
||
৪।জেলা সমন্বিত অফিস নির্মাণ |
৯.ক ১১.৩ |
বর্তমানে জেলা সমন্বিত অফিস নেই |
|
আধুনিক সমন্বিত অফিস নির্মাণ করা হবে |
সমন্বিত অফিস এ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI)প্রযুক্তি ব্যবহার করা হবে |
সমন্বিত সফটওয়্যার ব্যবস্থা প্রবর্তন করা হবে |
|
||
|
|||||||||
৬। মহান মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি সংরক্ষণ |
৯.১ |
ইতোমধ্যে ‘মুক্তিযুদ্ধ কমপ্লেক্স ভবন’ ও স্মৃতি স্তম্ভ নির্মাণ সম্পন্ন হয়েছে |
তৃণমূল পর্যায়ে মুক্তিযুদ্ধেরস্মৃতি সংরক্ষনে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে |
স্মৃতি সংরক্ষণে আধুনিক কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI)প্রযুক্তি ব্যবহার করা হবে
|
স্মৃতি সংরক্ষণে আধুনিক ভবন নির্মাণ |
মহান মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি সংরক্ষণ আধুনিক সুযোগ সুবিধা সম্বলিত ভবন নির্মাণ করে হবে |
|
||
৭। টেক্সটাইল ও কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র স্থাপন |
৯.ক |
বর্তমানে জেলায় কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র বিদ্যমান |
প্রতিটি উপজেলায় কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র নির্মাণ |
কতিপয় প্রশিক্ষণ কেন্দ্রসমূহকে প্রশিক্ষণ ইন্সটিটিঊটে উন্নিতকরণ এবং টেক্সটাইল ইন্সটিটিঊট স্থাপন হবে |
আন্তর্জাতিক মানের কারিগরি প্রশিক্ষণ একাডেমী ও টেক্সটাইল গবেষণা কেন্দ্র স্থাপন |
|
|
||
৮। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি উৎকর্ষ সাধনে অবকাঠামো নির্মাণ |
৯.ক |
|
|
|
আন্তর্জাতিক মানের আইটি একাডেমী স্থাপন |
6 |
|
||
|
|
||||||||
১০।পর্যটন খাতে অবকাঠামো উন্নয়ন |
৮.৯ |
আন্তর্জাতিক মানের রেস্টহাউস নেই |
আন্তর্জাতিক মানের রেস্টহাউস নির্মাণ করা হবে |
|
|
|
|
||
১১।কারাগারের আধুনিকায়ন |
৯.১ |
কারাগারে বন্দীর তুলনায় অবকাঠামো অপ্রতুল |
কারাগারের পর্যাপ্ত অবকাঠামো গড়ে তোলা হবে |
কারাগার কে সংশোধানাগারে রূপান্তরে অবকাঠামো নির্মাণ করা হবে |
কারাগারকে একটি স্বয়ংসম্পূর্ণ ট্রেনিং সেন্টার হিসাবে গড়ে তোলার জন্য অবকাঠামো নির্মাণ করা হবে। |
|
|
||
১২। শিশু উন্নয়ন কেন্দ্র |
|
|
|
শিশু উন্নয়নকেন্দ্রকে স্বয়ং সম্পূর্ণ ট্রেনিং সেন্টার হিসাবে গেড় তোলার জন্য অবকাঠামো নির্মাণ করা হবে। |
|
|
|
||
১২।বিচার বিভাগের আধুনিক অবকাঠামো নির্মাণ |
৯.১ |
জেলা জজ কোর্ট ও চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট আদালত ভবন রয়েছে। |
ভবনগুলো উন্নত ও আধুনিকায়ন করা হবে। |
বিচার ব্যবস্থার অটোমেশনে আধুনিক অবকাঠামো নির্মাণ করা হবে |
|
|
|
||
১৩।আধুনিক ভূমি অফিস নির্মাণ |
৯.১ |
|
|
জেলার সকল ভূমি অফিসকে জেলা প্রশাসকের অফিসের সাথে যুক্ত থাকার সমন্বিত অবকাঠামো নির্মাণ করা হবে |
আন্তর্জাতিক মানের আধুনিক ভূমি অফিস |
|
|
||
১৪। ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান নির্মাণ |
৯.১ |
বিভিন্ন উপজেলাতে মডেল মসজিদ নির্মাণ প্রকল্পের আওতায় বর্তমানে কালাই উপজেলাতে আধুনিক মডেল মসজিদ কাম লাইব্রেরি নির্মাণ কাজ শুরু হয়েছে। |
সকল উপজেলা একটি করে মডেল মসজিদ কাম লাইব্রেরি নির্মাণ করা হবে |
|
|
|
|
||
১৫।আইন শৃঙ্খলা বাহিনির জন্য আধুনিক অফিস নির্মাণ |
৯.১ |
|
|
জেলার সকল ফাঁড়ি,থানা,বিশেষায়িত অফিসকে জেলা পুলিশ সুপার এর অফিসের সাথে যুক্ত থাকার সমন্বিত অবকাঠামো নির্মাণ করা হবে |
|
|
|
(মোঃ মিজানুর রহমান)
নির্বাহী প্রকৌশলী
জয়পুরহাট গণপূর্ত বিভাগ, জয়পুরহাট।